প্রথম নারী টিটিই আলিয়া জাহান (৪৯)। বাড়ি সান্তাহারে। তিনি বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনের প্রথম নারী টিটিই। সম্প্রতি রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা পার্বতীপুরগামী উত্তরা ট্রেনে কথা হয় আলিয়া জাহানের সঙ্গে। তিনি রাজশাহী-পার্বতীপুরগামী উত্তরা, তিতুমীর এক্সপ্রেস, নীলসাগর ট্রেনের টিটির দায়িত্ব পালন করেন।
আলিয়া জাহান জানান, সান্তাহার কলেজ থেকে বিএ পরীক্ষার পর ১৯৮৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর চাকরির জন্য রেলওয়েতে পরীক্ষা দেন। ১৯৮৪ সালে স্টেশনের টিকিট কালেক্টর পদে যোগদান করেন তিনি। ২০১৩ সালের ১৩ জুলাইয়ে টিটিই হিসেবে পদোন্নতি পান। আলিয়ার সান্তাহার জংশন স্টেশনে অফিস। প্রতিদিন সকালে সান্তাহার থেকে ট্রেনে উঠতে হয়। চিলাহাটি থেকে ফেরার সময় আবার সান্তাহারে এসে নেমে যান। আবার নীলসাগরে ঢাকা পর্যন্তও যেতে হয়। দিনে-রাতে ট্রেনে এ কাজ করতে কোনো সমস্যা হয় কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, বড় রকমের সমস্যা কোনো দিন হয়নি। তবে অনেকে ট্রেনের টিকিট কাটে না। বিনা টিকিটে ট্রেন ভ্রমণের প্রবণতা অনেকের মধ্যে আছে। তাদের কীভাবে মোকাবিলা করেন? আলিয়া জাহান জবাবে জানান, নারী হওয়ার কারণে বাড়তি সুবিধা। কেউ বেশি ঝামেলা করতে চায় না। তাড়াতাড়ি টাকা দিয়ে টিকিট কিনে নেন। আলিয়ার বাবা আলিফ উদ্দিন ঢাকা বিভাগের টিটি ছিলেন। বাবার উৎসাহে তিনি এ পেশায় যোগ দিয়েছেন বলে জানান।
রাজশাহী স্টেশন থেকে কথা বলতে বলতে ট্রেন চলে আসে বাঘা উপজেলার আড়ানী স্টেশনে। আলিয়া জাহান জানান, তার সঙ্গে আরও একজন নিয়োগ পেয়েছেন। তার নাম নার্গিস পারভীন। তিনিসহ দুজন ছাড়া আর কোনো নারী টিটিই নেই। নার্গিস পারভীন পার্বতীপুর ও ঢাকার মধ্যে চলাচলকারী ট্রেনের দায়িত্বে থাকেন বলে জানান আলিয়া।
সান্তাহার ডটকম/সান্তাহার ডটকম টিম/১৫-০৪-২০১৬ইং
Wow that was strange. I just wrote an incredibly long comment but after I clicked submit my comment didn’t appear.
Grrrr… well I’m not writing all that over again. Anyway, just wanted to say
fantastic blog!
Thank u soo much 🙂
Thanks
Do you have any video of that? I’d want to find out some additional information.
Thank you 🙂